লব্ধপ্রণাশ
বিশ্বজিৎ আঁকুড়ে
শেষ হেমন্তের রোদ ভেবে এই খুলে দিলাম শরীর। শুষ্ক ত্বকে লেপে নিলাম উত্তর হাওয়ার কনকনে কাতর। ঝুরো মাটির গুঁড়ো চেপে বসছে হৃৎপিণ্ডে। প্রতিটি সম্পর্কের ঊষর প্রান্তের মতোই তুমিও কি রেখে যাও খেলাঘর, ধানশিষের নীহারিকা! নবান্নের উঠোন। আলতা পাড়ের মায়া! ধান-দুব্বোর হলুদ হাল-হকিকত! অনামিকায় চেপে বসে কোমল মা – আরোহ অবরোহে বারবার ফিরে আসে অন্ত্যজ আঁধার। তবুও আলোকবর্ষ নিমেষে নিকটে দাঁড়ায় ! ছিটকে আসা শোকে শিউরে উঠি। পাঞ্চালী! তুমি তো জানো সব পুরুষ প্রেমিক হতে পারে না। সব কলঙ্কের রং কালো নয়! অথচ দ্যাখো, তুমি সম্ভোগের পরিখা টপকে যাও অনাবিল অনায়াসে! এই দুর্বোধ্য অন্ধকার টপকে কীভাবে যেতে পারি! কীভাবে ফিরে আসতে পারি মায়ানদীর উপকূলে!
মণ্ডল সুব্রত
January 1, 2022 |চমৎকার । খুব ভালো লাগলো।
Debayan Chaudhuri
January 1, 2022 |ভালো লাগল
Kaushik Sen
January 2, 2022 |দারুণ লেখাটি!
Tanima Hazra
January 3, 2022 |দারুণ